A story of Artificial Intelligence

—By Sinchan Ghosh

পর্ব ২ .

ধরো তুমি যে ফিল্ড এর ডাক্তার আছো তা রইলে, তার সাথে তুমি একজন নিউরোলজিস্ট এবং কম্পিউটার বিজ্ঞানী।তোমার এক পেশেন্ট paralyzed , তার spinal cord এ injury। সারা দেহে কোনো অঙ্গ-সঞ্চালনের ক্ষমতা না থাকলেও মস্তিষ্ক কিন্তু একদম ঠিক আছে।তুমি ভাবলে ঠিক আছে, মেশিন আর কম্পিউটার তো আছেই।রোগীর সাথে লাগানো হবে দুটো যান্ত্রিক হাত আর রোগী থাকবে একটা অটোমেটিক wheel-chair এ। এখন রোগী এগুলো নিজে থেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে। তুমি ইলেকট্রোড ওয়ালা একটা হেলমেট পরিয়ে দিলে রোগীর মাথায় , তার সাথে যুক্ত একটা trained কম্পিউটার। এবার তুমি রোগীকে ভাবতে বাধ্য করলে যেন সে ডানহাত নাড়াচ্ছে অথবা বাঁ হাত অথবা হাত মুঠো করছে বা কিছু ধরছে কিংবা নির্দিষ্ট দিকে wheel-chair চালিয়ে যাচ্ছে। এই প্রতিটা আলাদা ক্ষেত্রে মস্তিষ্ক যে বিকিরণ নিসৃত করছে, তা ইলেকট্রোড মারফত কম্পিউটারে এসে জমা হচ্ছে ‘one to one corresponding ‘ প্যাটার্ন হিসেবে। এইভাবে প্রতিটা কাজের ইচ্ছা আর তার ফলে মস্তিস্কের নিসৃত ইলেকট্রম্যাগনেটিক পাটার্ন নিয়ে কম্পিউটার তৈরী করছে dictionary। এরপর কাজটা সহজ। তুমি দুটো robotic হাত আর উন্নত একটা wheel-chair লাগিয়ে দিলে, ওদিকে মাথায় থাকল হেলমেট, মাঝে সংযোগকারী হিসেবে ছোটো একটা কম্পিউটার(dictionary সমেত) wheel-chair এর সাথেই লাগানো। এবার রোগীর ইচ্ছা হলো ডানহাত দিয়ে কিছু ধরবে। যেমনি ভাবা ওমনি মস্তিষ্ক নিসৃত নির্দিষ্ট বিকিরণ বেরিয়ে এল আর সেটা পেয়ে কম্পিউটার প্যাটার্ন বিশ্লেষণ করে dictionary খুঁজে বের করল সেই বিকিরণ প্যাটার্ন কোন কাজের সাথে মেলে।দেখা গেল ‘ডানহাত দিয়ে কিছু ধরা’।ওমনি কম্পিউটার robotic হাতকে সংকেত পাঠাল আর সেটা কাজটা করে ফেলল।এভাবে dictionary যত বড় তত বেশি রকম কাজ করা যাবে।ব্যস, বানিয়ে ফেললে BMI (Brain Machine Interface)। কিন্তু সমস্যা দেখা গেল দুটো। প্রথমত মাথায় সারাদিন হেলমেট পরে থাকতে কার আর ভালো লাগে, রোগী দুদিনে হতাশ। এবার তুমি এক ন্যানো টেকনোলজিস্ট এর সাথে যোগাযোগ করলে। দুজনে মিলে রোগীর মস্তিস্কে ন্যানো-প্রোব পাঠালে, যেগুলো মস্তিস্কের বিভিন্ন অংশে আটকে থাকল। এখন রোগীকে হেলমেট ও আর পড়তে হল না আবার মস্তিস্কের signal সংগ্রহ টাও হয়ে গেল wireless । দ্বিতীয় সমস্যাটা অদ্ভুত, আগে অনুমান করতে পারোনি। robotic-hand এ ‘স্পর্শ ‘ এর কোনো অনুভূতি নেই। সেটা তুমি জানতে কিন্তু খুব সমস্যা হতে পারে সেটা ভেবে দেখোনি। কিন্তু রোগীর ডিম খাওয়ার খুব ইচ্ছা, কিন্তু কিছুতেই কাঁচা-ডিম robotic হাতে ধরতে পারছে না, ফেটে যাচ্ছে, কতটা জোরে ধরবে সে অনুভূতি টা পাচ্ছে না।তুমি ভাবলে ব্যাপারটা এখন আছে brain to machine পর্যায়ে।তুমি এটাকে করে দিলে brain to machine to brain (BMBI )। হাত কোনোকিছু স্পর্শের সাথে সাথেই সেখান থেকে একটা signal ভায়া কম্পিউটার চলে যাবে মস্তিস্কের নির্দিষ্ট অংশে, তার ফলে রোগীর মনে স্পর্শের অনুভূতিও চলে আসবে।
এখন রোগী খুব খুশি, কারণ ছোটোবেলায় দেখা জাদুকরদের “Telekinesis” বস্তুত এখন সে নিজেই করছে। সাইন্স ই যে আসল যাদু সেটা সে বারবার বলে।🙂

The above story is written by Sinchan Ghosh, A BSC physics 1st year student of RamkrishnaMission Vidhyamandir,Belur………

If u feel the idea great plz comment down below or discuss in the comment about your more ideas to help us improve this content…… Thank you(◍•ᴗ•◍)❤

Leave a comment

Design a site like this with WordPress.com
Get started